আর্থিক স্বাধীনতা কিভাবে পাওয়া সম্ভব? | How to possible to get financial freedom? - freedomstoday.com | Reliable bangla portal for Network marketing or MLM learning

Latest

Monday, August 19, 2019

আর্থিক স্বাধীনতা কিভাবে পাওয়া সম্ভব? | How to possible to get financial freedom?


আর্থিক স্বাধীনতা কিভাবে পাওয়া সম্ভব? | How to possible to get financial freedom?


আমি আর্থিক স্বাধীনতা (financial freedom) পেতে চাই। আর্থিক স্বাধীনতা এই কথাটা আমরা অনেকদিন, অনেক বার, অনেক মানুষের কাছে শুনেছি এবং আমরা সবাই এই আর্থিক স্বাধীনতা পেতে চাই। কিন্তু আমরা কি জানি এই আর্থিক স্বাধীনতা কি এবং কি ভাবে পাওয়া সম্বব? সংক্ষেপে বলতে গেলে, আর্থিক স্বাধীনতা হল অন্যদের প্রতিভা এবং অন্যদের সময় (others people talent and others people time) কে কাজে লাগিয়ে আপনার নিজের ইচ্ছে অনুযায়ি জীবনযাপন করার ক্ষমতা বা বলতে পারেন নিজের জীবনধারাকে পরিবর্তন করে নেওয়া। কিন্তু কি ভাবে? 


আর্থিক স্বাধীনতা কিভাবে পাওয়া সম্ভব | How to get financial freedom


Network Marketing, আর্থিক স্বাধীনতা, get financial freedom
How to get financial freedom

নামকরা ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট টি কিয়োসাকি (Robert T Kiyosaki) বলছেন – আর্থিক স্বাধীনতা একটি মানসিক, আবেগপূর্ণ এবং শিক্ষামূলক প্রক্রিয়া “Financial freedom is a mental, emotional and educational process”। একটি সমীকরণ (equation) দিয়ে বোঝা যাক। যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ আমরা কম বেশি অনেকেই করেছি। কিন্তু আমরা কি জনি এই আর্থিক স্বাধীনতা পাওয়ার রহস্য লুকিয়ে আছে এই সমীকরণের মধ্যেই। বলতে পারেন আমাদের জীবনের অঙ্ক। যদি একবার জীবনে এই অঙ্ক মেলাতে পারেন তো আপনি অবশ্যই আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করবেন।

আমাদের আয় করার সাধারন সমীকরণ বা অঙ্ক

আমারা প্রতিদিন অর্থ উর্পাজনের জন্য কোন না কোন কাজ করে থাকি। এই অর্থ উর্পাজনের প্রধান দুটি উপায় হল চাকরি এবং ব্যাবসা। তো আমারা চাকরি অথাবা ব্যবসা যাই করি না কেন আমাদের একটি সমীকরণ অথাবা অঙ্কের মাধ্যমেই করতে হয়, সেটি হল ‘সময় X দর’ (Time X Rate)। সময় এবং দর এই দুটিকে গুন করে যা ফলাফল পাওয়া যায় সেটি হল আমাদের আয়। কিন্ত আধুনীক অর্থনীতিবীদরা এই সমীকরণ টিকে বলছেন 2D। মানে (১) ত্রুটিযুক্ত সমীকরণ (Defective equation) এবং (২) বিপজ্জনক সমীকরণ (Dangerous equation)। কিন্তু কেন বলছেন? এবার মন দিয়ে দেখুন তারা কি ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

আধুনীক অর্থনীতিবীদদের ব্যাখ্যা

প্রথমে আমার দেখবো কেন এটি ত্রুটিযুক্ত সমীকরণ। এই বিষয়টিকে বোঝার জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার প্রতি ঘণ্টার দর (Hourly rate) বার করতে হবে। ধরুন আপনি বেতন পান মাসে ৩০০০০ টাকা। এবার ৩০০০০ / 30 দিন = ১০০০ টাকা। এটা হল আপনার প্রতি দিনের আয়। এবার আমি ধরে নিলাম আপনি প্রতিদিন এই কাজের জন্য ১০ ঘন্টা সময় ব্যয় করেন। তাহলে ১০০০ / ১০ ঘন্টা = ১০০ টাকা। তো প্রতি ঘন্টায় আপনার দর দাড়াল ১০০ টাকা। এবার দেখুন এই যে সময় এটা আমি আপনি কেউই আমাদের জীবনে প্রতিদিন ২৪ ঘন্টার বেশী ১ সেকেন্ডও দিতে পারবো না। সুতরাং টাইম হল আমাদের কাছে সীমিত। আর এই যে দর (rate) এটা আপনি পাচ্ছেন আপনার জ্ঞান, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে। এই দর বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন রকম হয় এবং কম বেশীও হয় তাদের জ্ঞান, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার উপর দাঁড়িয়ে। মজার কথা হল এই দর’টাও আমাদের কাছে সীমিত, কেন? কারন আপনি চাইলেই কালকে আপনার প্রতি ঘণ্টার দর ১০০ টাকা থেকে ২০০ টাকা করতে পারবেন না এবং একদিন না একদিন আপনি অবসর জীবন-এ আসবেন। সেই দিন আপনার এই দর একটি সর্বচ্চ জায়গায় গিয়ে বন্ধ হয়ে যাবে। একটি উদাহরন দিই-

ধরুন আপনি একটি কোম্পানিতে ১৫০০০ টাকা বেতনের চাকরি পেলেন। তো আপনার প্রতি ঘণ্টার দর হল ৫০ টাকা। এবার যদি প্রতি বছর আপনার বেতন ১০% থেকে ১২% বৃদ্ধি পায় এবং সেই কম্পানীতে যদি আপনি ৪০ বছর চাকরি করেন এবং তারপর অবসর নেন, তো আমি ধরলাম এই বেতন ১০% হারে বৃদ্ধি পেতে পেতে প্রায় ৬০০০০ টাকায় গিয়ে দাঁড়াবে। সুতরাং আপনার সর্বচ্চ প্রতি ঘণ্টার দর গিয়ে দাড়াল ২০০ টাকা। এবার আপনি চাইলেই এই প্রতি ঘণ্টার দর ২০০ টাকা থেকে বাড়াতে পারবেন না। কারন এটাই হল আপনার সর্বচ্ছ দর। আবার ধরুন আপনি একটি ছোট ব্যবসা করেন, যেখানে আপনার প্রতিদিনে লাভ হয় ১৫০০ থকে ২০০০ টাকা। এখানেও আপনাকে দিনে সর্বনিম্ন ১০ ঘন্টা সময় ব্যয় কোরতে হয়। এ ক্ষেত্রেও আপনি চাইলেই এই ২০০০ টাকা লাভ থেকে কালকে ৩০০০ টাকা লাভ করতে পারবেন না। সুতরাং দর’ও আমাদের কাছে সীমিত।

এবার আমর সময় যদি সীমিত হয় এবং দর যদি সীমিত হয়, তা হলে আমাদের আয় (Income) কি হবে? সীমিত। কিন্তু আপনি চাইছেন সীমাহীন আয় (unlimited income) অথবা আর্থিক স্বাধীনতা। আপনার কি মনে হয় আপনি এই চাকরি করে অথবা একটি ছোট ব্যবসা করে আর্থিক স্বাধীনতায় পৌঁছতে পারবেন? সম্ভব নয়। এই কারনেই আধুনিক অর্থনীতিবীদরা বলছেন এটি ত্রুটিযুক্ত সমীকরণ (Defective equation)।

এবার দেখবো কেন এটি বিপজ্জনক সমীকরণ (Dangerous equation)। আমারা এতক্ষন যা দেখলাম দর আমাদের কাছে সীমিত। দর কোনো দিন সীমাহীন হয় না। কিন্তু সময়? সময় কি আমাদের হাতে। না, আমাদের সময় সম্পূর্ন ভগবানের হাতে। ভগবান যদি চায় যে কোনো মূহুর্তে আমাদের সময়কে জিরো (০) করে দিতে পারে। আর যদি আমাদের সময় জিরো হয়ে যায়, তা হলে কি হবে?

একটা বাস্তবিক গল্প বলি। মন দিয়ে বুঝুন

এক ভদ্রলোক ছিলেন। তিনি একটি ভাল company তে চাকরি করতেন এবং মাস গেলে ভাল মাইনেও পেতেন। সংসারে ছিল তার একটি দুই বছরের সন্তান এবং স্ত্রী। তিনি ছিলেন এই সংসারে একমাত্র উপার্জনকারী সদস্য। স্ত্রী, সন্তান নিয়ে তার সুখেই দিন কাটছিল। কিন্তু একদিন ঘটল এক দুর্ঘটনা। ভদ্রলোক এক পথ দুর্ঘটনায় মারা গেলেন। এরপর আশা করি আর বলে দিতে হবে না যে তার এই পরিবারের অবস্থা হল। ভগবান না করুক এরকম ঘটনা কারো সাথে ঘটুক। কিন্তু এরকম ঘটনা হামেশাই হচ্ছে। আপনিও এরকম ঘটনা প্রায়ই দেখেছেন। একবার চোখ বন্ধ করে অনুভব করুন তো এরমক ঘটনা যদি আপনার পরিবারে ঘটে যায়, তাহলে কি হবে?

যে মূহুর্তে এই দুর্ঘটনা ঘটবে সেই মুহুর্তে আপনার সময় জিরো হয়ে যাবে এবং তার সাথে সাথে মূহুর্তের মধ্যে (Faction of second) আপনার দর যাই থাকুক না কেন সেটাও জিরো হয়ে যাবে। আপনি আপনার কোম্পানীর যত ভালোই কর্মচারী হোন না কেন, এই ঘটনার পর কোম্পানী ভালবেসে আপনার বেতনটা আপনার বাড়িয়ে পাঠাবে না। আবার এরকমও হতে পারে আপনি যে কোম্পানীতে কাজ করছেন, সেই কোম্পানী বন্ধ হয়ে গেল। এরকম ঘটনাও আপনি অনেক দেখছেন। এখানে আপনার সময় ঠিক থাকলেও, দর জিরো হয়ে যাবে।

আরেকটি ঘটনা বলি, দুঃখ জনক ঘটনা হলেও আমাকে বলতে হচ্ছে। আমার বাড়ি গড়িয়ায়। আমি যখন এটি লিখছি, ঠিক সেই সময় আমি জানতে পারলাম, গড়িয়ায় একটি মার্কেট আগুনে সম্পূর্ন ভস্মীভূত হয়ে গেছে। সেই মার্কেটে আমার নিজের বন্দুদেরও দোকান ছিল। একবার ভাবুন তো সেই মার্কেটে যতগুলো দোকান ছিল, প্রত্যেকের দর একসাথে জিরো হয়ে গেল।

এবার দেখুন সময় এবং দর, এই দুটিকে গুন করে আমাদের আয় (Income) আসে। কিন্ত এই সময় এবং দর যেটাই জিরো হয়ে যাক না কেন, আমাদের আয় সঙ্গে সঙ্গে জিরো হয়ে যাবে। এবার নিশ্চই বুঝতে পারছেন কেন আধুনিক অর্থনীতিবীদরা বলছে এটি বিপজ্জনক সমীকরণ (Dangerous equation)।

আর্থিক স্বাধীনতা পাবার সমীকরণ

কিন্তু আপনি যদি সীমাহীন আয় অথবা আর্থিক স্বাধীনতা পেতে চান, আপনাকে এই সমীকরণের মাধ্যমেই করতে হবে। কি ভবে? আমি আগেই বলেছি দর আমাদের কাছে সীমিত থাকে। দর কোনো দিন সীমাহীন হয় না। কিন্তু সময়কে যদি আমরা টু-দি পাওয়ার এন (N2) যৌগিক (compound) করতে পারি, তাহলে আমাদের আয়’ও টু-দি পাওয়ার এন (N2) বাড়বে। মানে আপনাকে অন্যদের প্রতিভা এবং অন্যদের সময় কে কাজে লাগেতে হবে। ঠিক যে ভাবে টাটা, বাটা, খাদিম আয় করেন। একটা উদাহরন দেখি -

‘বাটা’ আজ আমাদের কাছে এক বিখ্যাত জুতোর ব্র্যান্ড (shoe brand)। আমি ধরে নিলাম সারা দেশে এই ‘বাটা’ কোম্পানীর আজ ১০০০০ কর্মচারী আছে। যারা প্রতিদিন তাদের জ্ঞান এবং দক্ষতা অনুপাতে ৮ থকে ১০ ঘন্টা এই ‘বাটা’ কোম্পানীতে দিয়ে আসছেন। এই ১০০০০ কর্মচারী যদি প্রতিদিন ১০ ঘন্টা করে সময় ব্যায় করেন তো দেখা যাবে ‘বাটা’ কোম্পানী এক দিনে এক লক্ষ ঘন্টা সময় যোগ (Time compound) করছেন। কিন্তু ‘বাটা’ কোম্পানীর মালিকের কাছে আছে সেই ২৪ ঘন্টাই। আবার দেখা যায় এই ১০০০০ কর্মচারীর মধ্যে কেউ অবসর নিয়েছেন, আবার কেউ নতুন যুক্ত হয়েছেন। তাতে কিন্তু ‘বাটা’ কোম্পানীর কিছু যায় আসে না। তারা কিন্তু সময় যোগ করেই যাচ্ছেন এবং তাদের এই সময় যৌগিক এর হার ধীরে ধীরে বাড়ছে।

আবার এই ‘বাটা’ কোম্পানীর সারা দেশে ১০০০ এর উপর শোরুম (Showroom) এবং ৩০০০০ এর উপর সহ-ব্যবসায়ী (Dealers) আছে। কোন একদিন যদি এই ১০০০ শোরুমের মধ্যে ১০০ শোরুম বন্ধোও থাকে তো ‘বাটা’ কোম্পানীর কিছু এসে যান না। কারন তারা বাকি ৯০০ শোরুম থেকে আয় করে নেবে। একে বলে বহু সংখ্যায়ক আয় (multi counter income)। আপনি যদি আর্থিক স্বাধীনতা পেতে চান এবং আপনার পরিবারকে কে নিরাপদ রাখতে চান আপনাকে ঠিক একই পদ্ধতিতে আয় করতে হবে।

এবার আপনি ভাবছেন আপনি একজন সাধারন মানুষ হয়ে কি ভাবে এটি করবেন। উপায় অনেক আছে। আমরা বলব আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং (network marketing) যুক্ত হোন। যেখানে আপনি অন্যদের প্রতিভা এবং অন্যদের সময় উপভোগ করতে পারবেন। আমরা এর আগে একটা অনুচ্ছেদে লিখিছি যে ‘কেন আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং শুরু করবেন’? আজ পৃথীবি বিখ্যাত ব্যক্তিতরা যেমন – ডাঃ এ পি জে আবদুল কালাম, বিল গেটস, রবার্ট কিয়োসাকি, লেস ব্রাউন এবং আমাদের সরকারের পক্ষ থেকে রাম বিলাস পাসওয়ান দেখুন কি বলছেন এই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সম্বন্ধে। আমি আপনি বোকা হতে পারি কিন্তু এনারা নিশ্চই নয়।

কিভাবে টপ র‍্যাঙ্ক পাবেন? চক্রবৃদ্ধি মুনাফার সূত্র | How to get top rank? Compound annual growth rate formula

আমরা ভিষন চালাক। আমরা কি করছি? আমারা ২০ থেকে ২৫ বছর আমাদের পকেটের পয়সা খরচা করে পড়া শুনা করছি, জ্ঞান বাড়াচ্ছি, দক্ষতার বিকাশ করছি। তার পরে ৪০ বছর ধরে আমাদের এই সময়, জ্ঞান এবং দক্ষতা কোনো না কোনো কম্পানীকে কিছু টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিয়ে আসছি। আর ভগবানের কাছে গিয়ে প্রার্থনা করছি জীবনে যেন একটা ম্যাজিক ঘটে যায়।

ম্যাজিক হল বৈজ্ঞানিক সৃষ্টি (Scientific creation)। ম্যাজিক ঘটে না, ম্যাজিক ঘটানো হয়। সুতরাং আপনাকে যদি আর্থিক স্বাধীনতা পেতে হয় এবং আপনার পরিবারকে নিরাপদ রাখতে হয়, তো আপনাকে নিজেই আপনার জীবনে ম্যাজিক ঘটাতে হবে। যদি না পারেন তো অবসর জীবনে এসে আশা করবেন না যে পরবর্তী প্রজন্ম আপনাকে খাওয়াবে। আমাদের দেশে প্রচুর অবসর প্রাপ্ত মানুষের আজ কি পরিস্তিতি আপনি তা বোঝেন। আর আজ যদি না বোঝেন তো আপনি হবেন এই দেশে, এদেরই দলের আরক জন হেরে যাওয়া মানুষ। পৃথিবীর একে কোনে জন্মেছেন, এক কোনেই শেষ হয়ে যাবেন।

শেষে একটা কথাই বলব। আপনি আর্থিক স্বাধীনতা পেতে কতটা আগ্রহী সেটা আপনার কঠীন পরিশ্রম করার ইচ্ছা থেকেই প্রকাশ পাবে। “How much you really want financial freedom will define how hard you are willing to work for it”।

এবার আপনি কি চান এমন একটি দুর্দান্ত সুযোগ, যা দিয়ে আপনি আপনার নিজের জীবনে ম্যাজিক ঘটাতে পারেন? সুতরাং খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। একবার বিশ্বাস করে হাতটা বাড়ান, আপনার জীবনে ম্যাজিক ঘটে যেতে পারে।

শেষে একটা ছোট্ট অনুরোধ। যদি এই অনুচ্ছেদটি আপনার কাজের মনে হয় তো বন্ধু ও বান্ধবিদের কাছে শেয়ার করুন, তাদেরও বুঝতে সাহায্য করুন যে তারা আজ কোথায় দাঁড়িয়ে আছে। আপনার মন্তব্য আপনি নীচে কমেন্ট বক্সে লিখেও জানাতে পারেন। মনে রাখবেন আমরা, আমাদের সাথে আপনাকেও সফল বানাতে চাই, আর এটাই আমাদের আসল উদ্দেশ্য ।

আপনার চিন্তাভাবনার পরিবর্তন করুন, আপনার জীবন পরিবর্তন করুন।

Hindi kahaniya | ज़िन्दगी में बहुत सारा पैसा कैसे आएगा | Moral stories in hindi

আপনারা যদি আমাদের কাছে আরো কিছু জানতে চান, তো আমাদের website-এ একটি form দেওয়া আছে। দয়াকরে from-টি পূর্ন করুন। সেখানে আপানদের জন্য আছে একটি বিস্ময়কর ভিডিও। ভিডিওটি অবশ্যই দেখুন। আমাদের কাছে আপনার যাবতীয় প্রশ্নের অনেক উত্তর দেওয়া আছে এই ভিডিওটিতে।

যদি আর কোন সাহায্যের দরকার হয় তো অবশ্যই ফোন করুন - Contact Us

Email: freedomstoday1@gmail.com


বিশেষ দ্রষ্টব্য:

আপনি যদি ‘ইতিবাচক গল্প’ দেখতে এবং পড়তে ভালবাসেন, আপনি visit করতে পারেন আমাদের Positive stories bangla নামে YouTube channel এবং গল্প গুলি পড়ার জন্য রয়েছে একটি Blog website

Positive stories bangla Blog Website : https://www.positivestoriesbangla.com/ 

Positive stories bangla YouTube channel : https://www.youtube.com/Positivestoriesbangla

  • Motivational Hindi Kahaniya
Positive stories Hindi Blog Website : https://positivestorieshindi.blogspot.com/

1 comment:

https://bdhealthe.com said...

আপনার লেখার প্রশংসা না করে পারলাম না । সুন্দর আলোচনা করেছেন ।